নিস্বস সংবাদদাতা (বাঁশখালী প্রতিনিধি) “নেতৃত্ব কোনও টাইটেল বা পদ নয়,নেতৃত্ব হল একজন মানুষের অন্যদের প্রভাবিত ও অনুপ্রাণিত করার ক্ষমতা” রাজপথের একজন সফল ও সম্মুখ যোদ্ধার নাম জননেতা আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার ভাই যার সুললিত কন্ঠে প্রতিধ্বনিত হয় জয় বাংলার জয়ধ্বনি, যার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ ভাবে এগিয়ে ছিল চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী যুবলীগের রাজপথ, যার অক্লান্ত পরিশ্রমে বাঁশখালী উপজেলা পরিবার সুসংগঠিত, যিনি রাজপথে দাঁড়ালে হয়ে যায় সমাবেশ, হাঁটলে হয়ে যায় মিছিল, বসলে হয়ে যায় আওয়ামী পরিবারের মিলনমেলা তিনি হলেন জননেতা থেকে জননন্দিত যুবনেতা
☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার ভাই রাজপথে যার অক্লান্ত পরিশ্রমে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া রূপসা থেকে পাথুরিয়া সমগ্র বাংলাদেশে যার কর্মী ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, যাদের মুখে প্রতিনিয়ত উচ্চারিত হচ্ছে জয় বাংলার জয়ধ্বনি । হাঁটি হাঁটি পা পা করে এগিয়ে যাওয়া একজন জয় বাংলার সৈনিক এর নাম হলো জননেতা আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার ভাই। তিনি হচ্ছেন চট্রগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি,বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সফল আহাবায়ক, ৯ (ক) শীলকূপ ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক সফল চেয়ারম্যান,
☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার ভাই । সমাজে হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ, ধনী-দরিদ্র সকল স্তরের মানুষের কাছে হয়ে ওঠেছেন সমান জনপ্রিয়। বর্তমানে সমাজে দেখা যায়, একজন আদর্শ কৃষক, শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, রাজনীতিবিদ বা ব্যবসায়ী স্ব স্ব বিষয়ে পারদর্শী। তার পেশা ব্যতীত অন্য বিষয়ে একেবারে আনকোড়া। মনবিজ্ঞান বলে জীবনে চলার পথে সকল বিষয়েই দক্ষতা থাকা প্রয়োজন।
☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার ভাই জীবন চলার পথে , রাজনীতি, সমাজনীতি, পরিবার, লেখাপড়া, শিক্ষার প্রচার-প্রসার এমনকি সময়ক্ষণে প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই আছে একটা পারঙ্গম দক্ষতা। বুদ্ধির বিচারে মানুষ দু-শ্রেণির, স্থুলবুদ্ধি ও সুক্ষ্মবুদ্ধি সম্পন্ন। আল্লাহর সৃষ্টিতে স্থুল বুদ্ধির মানুষের সংখ্যাই বেশি। সূক্ষ্মবুদ্ধির মানুষ খুবই বিরল এবং এরাই সমাজের করিতকর্মা পুরুষ
☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার তেমনই একজন মানুষ যার জীবনে চলার পথে শিক্ষা সংস্কৃতি রাজনীতি ক্রীড়া সমাজসেবা এমনকি সাংসারিক জীবনেও সূক্ষ্ম বুদ্ধির স্বাক্ষর রেখেছেন।
☞ আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার ভাই প্রসংশা করলে পরোক্ষভাবে নিজের উপরই ‘মানুষের প্রসংশার কিছু থাকলে তা আমরা এড়িয়ে চলি, আবার তারই নিন্দার কিছু পেলে মুখে খই ফুটাই। রাজনৈতিক ভাবে ও আমার প্রতিবেশী হিসাবে সেই কিশোর বয়স থেকেই পারিবারিকভাবে, রাজনৈতিকভাবে
☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য পাওয়ার সুযোগ হয়েছে। আমার কাছে প্রায়ই মনে হয় তিনি একজন সফল অভিভাবক রাজনীতিবীদ, সমাজ হৈতষী সর্বোপরি একজন সফল স্বার্থক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের প্রতিচ্ছবি।
☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার ভাই কারো করুণা নিয়ে রাজনৈতিক নেতা হওয়ার কোনো মানেই হয়না। নিজের যোগ্যতা মেধা প্রজ্ঞা ও রাজনৈতিক দূরদর্শিতা দিয়ে আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার চট্রগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, বাঁশখালী উপজেলার আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সফল আহাবায়ক, ৯ (ক) শীলকূপ ইউনিয়নের সাবেক সফল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। দলমত নির্বিশেষে হয়ে উঠেছেন চট্রগ্রাম তথা বাঁশখালী উপজেলার শীলকূপ অঞ্চলের গণমানুষের আস্থা বিশ্বাস আর ভালোবাসার প্রতীক। যা একজন রাজনৈতিক নেতার রাজনৈতিক জীবনে বিরাট সাফল্য। প্রিয় এই নেতা মন্ত্রিত্বের জন্য রাজনীতি করেন না, মন্ত্রী না হলে এলাকার উন্নয়ন সম্ভব হবে না তা তিনি বিশ্বাস ও করেন না। উনার রাজনৈতিক ভিশন হচ্ছে নির্বাচনী এলাকার গণমানুষের ন্যায়সঙ্গত দাবি আদায় ও তাদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখা। নির্বাচনী এলাকার জনসাধারণের শিক্ষা চিকিৎসা স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ও যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন আনায়নে কাজ করা। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন বাস্তবায়নে
☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার ভাই অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বছরের পর বছর।
আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার বেলায়ও তাই। চট্রগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার শীলকূপের এই কৃতি সন্তান বৃহত্তর চট্রগ্রাম অঞ্চলের রাজনৈতিক অঙ্গনের পরিচিত মুখ প্রবীণ রাজনৈতিক নেতা ও চট্রগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সফল আহাবায়ক, ৯ (ক) শীলকূপ ইউনিয়নের এক বারের সফল নির্বাচিত চেয়ারম্যান হন।
☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার এলাকার একজন জনপ্রিয় জননেতা- বিশেষ করে গরীব ও মজুরি-আয়ের সদস্যদের প্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে এই অঞ্চলে বিশেষ ভূমিকা রেখে চলেছেন। তিনি সরকার ও দলের হয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার স্বচ্ছতা গণতন্ত্র সুশাসন এবং দারিদ্র্য বিমোচনে কাজ করছেন একই সময়ে তিনি ৯ (ক) শীলকূপ ইউনিয়নের এলাকার জনমানুষের জীবনমান উন্নয়নে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন। কাজ করেছেন এলাকায় রাস্থাঘাট, ব্রিজ কালবার্ট, বিদ্যুৎগ্যাস, স্কুল কলেজ মাদরাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও এর মান উন্নয়নে। পাশাপাশি পুরাতন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। মসজিদ, মন্দির,হাট বাজার, কৃষিকাজ উন্নয়ন, বুরো মৌসুমে সেচ ব্যবস্তাসহ সার ও বীজের ব্যবস্থা নিশ্চিতকরন বিগত দিন থেকে শুরু করে আজ অবধি তার রুটিন কাজ।
৯ (ক) শীলকূপ অঞ্চলে চিকিৎসা সেবার মান উন্নয়নে কমিউনিটি ক্লিনিক সরকারি হাসপাতালের উন্নয়ন কাজ করেছেন। খেলাধুলায় অনেক দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিয়েছেন যা যুব সমাজের কাছে প্রশংসনীয়।৯(ক) শীলকূপ ইউনিয়নের জনসাধারণের জীবনমান উন্নয়নে তিনি কাজ করে যাচ্ছেন।ব্যক্তি পারিবারিক ও রাজনৈতিক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে
☞ আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার এই অঞ্চলের রাজনৈতিক আবহাওয়া, অর্থনীতি, সমাজনীতি কমিউনিটি উন্নয়ন সম্ভাবনা আগামীর কর্ম পরিকল্পনা মাতিয়ে রেখেই কাজ করে যাচ্ছেন। উনার গৃহীত উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনী এলাকার আপামর জনসাধারণের সহযোগিতা আশা করেন। বিশ্বাস করেন এই অঞ্চলকে নিকট ভবিষ্যতে বাংলাদেশের একটি আকর্ষণীয় নান্দনিক অঞ্চল হিসাবে সারা দেশে পরিচিত করিয়ে দিতে সক্ষম হবেন।
দেশ ও বহির্বিশ্বে সমান জনপ্রিয় প্রিয় এই প্রবীণ নেতা ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকলের কাছে সম্মানিত ও সমাদৃত। অনেক চড়াই উৎরাইয়ের মধ্যে দিয়ে
☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার তৈরি করে নিয়েছেন নিজের একটি ডায়নামিক রাজনৈতিক পরিমণ্ডল যা তিনি শুরু করেছিলেন একজন ছাত্র নেতা হিসেবে। একজন প্রতিভাবান ছাত্রনেতা থেকে স্বল্প সময়েই আওয়ামী লীগের একজন সক্রিয় কর্মী হিসেবে আবির্ভূত হন এবং পরবর্তীতে এই অঞ্চলের পার্টির একজন বিশিষ্ট নেতা হন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে তারই যোগ্য মেয়ে বাংলাদেশের সফল প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দল ও সরকারের একজন নিবেদিত দূত হিসাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তাহার নির্বাচনী এলাকার অপেক্ষারত জনসাধারণ বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত প্রচেষ্টায় গড়ে তুলা চট্রগ্রাম তথা বাঁশখালী উপজেলার সর্বপরি জনসাধারণের একান্ত আস্থাবান বিশ্বস্ত আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার কে এই অঞ্চলের জনসাধারণ মনে প্রাণে বিশ্বাস করে আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার ভাইয়ের এযাবৎ অর্জিত সাফল্য অভিজ্ঞতা প্রজ্ঞা রাজনৈতিক দূরদর্শিতাও
“একজন সত্যিকারের নেতা সব সময়ই একটি চমক রেখে দেন যা অন্যরা বুঝে উঠতে পারে না, কিন্তু তা ঠিকই জনসাধারণের আকৃষ্ট করে থাকে
”☞আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক সিকদার শেষ নিঃশ্বাসে ও তার স্বপ্নের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবেন চট্রগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গণমানুষের কাছে। কারণ রাজনীতি সমাজনীতি সামগ্রিক উন্নয়নে তার চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে -দুর্নীতি শোষণমুক্ত অর্থনীতিতে স্বনির্ভর সোনার বাংলাদেশ গড়া। জাতির জনকের স্বপ্ন বাস্তবায়ন জননেত্রী প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে সরকারের গৃহীত কর্মসূচীর সফল বাস্তবায়ন। সর্বপরি জনসাধারণের সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশপ্রেমে বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এমন একটি সুষম সমাজ দেশ জাতি প্রতিষ্ঠা পাক যা বিশ্বের কাছে একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে।
সুতরাং আপনার সঠিক সিদ্ধান্ত ও দিকনির্দেশনা মোতাবেক এগিয়ে যাবে শীলকূপ তথা সমগ্র বাশঁখালী।
ষড়যন্ত্রের নীলনকশা ভেঙে এগিয়ে যাবে আপনার সম্মুখ যোদ্ধারা যতই বাধা বিপত্তি আসুক না কেন,
আপনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন